ডেস্ক রিপোর্ট:
পিরোজপুর সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এস এম বায়েজিদ হোসেন এর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঝড়।ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিম্নোক্ত স্টাটাসটি কয়েক শত আইডিতে শেয়ার হয়েছে।বায়েজিদ সমর্থকদের দ্বাবি স্বল্প সময়ে, অল্প বয়সে কর্মীবান্ধন জনপ্রিয় নেতা হয়ে উঠেছেন বায়েজিদ।আবাল বৃদ্ধ বনিতা সকলের কাছে নিজেকে জনপ্রিয়, জনবান্ধব নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন এই নেতা।তার এই জনপ্রিয়তায় ভাটা ধরানোর জন্য উঠে পরে লোগেছে একদল কুচক্রী মহল।
ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রাব্বি ইসলাম অপুর নিজস্ব ফেসবুক আইডিতে দেয়া পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো।
সন্ত্রাস-মাদক-অপরাধ-অরাজকতার স্বর্গরাজ্য ছিলো পিরোজপুর!! কালকের পরিক্রমায় মানুষ আজ শান্তিপ্রিয়!! সকল ভয়ভীতি উপেক্ষা করে মানুষ একটু শান্তিতে বাঁচতে চায়!! ঠিক তখনি সেই পুরাতন গডফাদারদের মদদপুষ্ট সন্ত্রাসীরা আবার শান্ত পিরোজপুরকে অশান্ত করার অপচেষ্টায় মরিয়া হয়ে উঠেছে। যারই ধারাবাহিকতায় আমরা দেখেছি গত শুক্রবারে ২নং কদমতলা ইউনিয়ন পরিষদের সামনে সেই পুরোনো সন্ত্রাসী হানিফ গংদের নেতৃত্বে কদমতলার ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি জনাব রশিদ শেখের আপন মেজভাই শহীদ শেখকে মারাত্মক ভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে কুপিয়ে জখম সহ আরো চার-পাঁচজনকে মারাত্মক ভাবে আহত করা হয়েছে। খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সাথে যুদ্ধ করে বিছানায় শুয়ে কাতরাচ্ছে শহিদ শেখ!! কাদের ইন্ধনে কদমতলায় এই হানিফ সন্ত্রাসী বাহিনীর বেড়ে ওঠা,নিশ্চয়ই এটা পিরোজপুরের সাধারণ মানুষের অজানা নয়!! এই সন্ত্রাসী দলের নেতৃত্বে থাকা হানিফের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় থানায় হত্যা,ছিনতাই,নারীনির্যাতন,ধর্ষনের মত নেক্টার জনক মামলা হয়েছে,নিশ্চয়ই এগুলো আমাদের সকলের অজানা নয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো কার বিরুদ্ধে মামলা!!
যাদের ইন্ধনে এই হানিফের বেড়েওঠা,যাদের অবৈধ ইনকামের কালোটাকায় হানিফ সন্ত্রাসী কর্মকান্ড পরিচালনা করে,সেই তাদের নির্দেশেই কি এই মামলা!?
বায়েজীদ হোসেন নিশ্চয় নামটা ছোট-বড় সবার পরিচিত। যার জনপ্রিয়তাই আজ তারজন্যই সবথেকে বড় শত্রু!! পিরোজপুর সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজ থেকে বারবার নির্বাচিত ভিপি,পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সবথেকে সর্বচ্চ ভোট পেয়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি,জননন্দিত জননেতা জনপ্রিয় ভাইস চেয়ারম্যান আমার প্রানপ্রিয় বড়ভাই এসএম বায়েজিদ হোসেনের জনপ্রিয়তায় এত ভয় আপনাদের!? ভয়তো থাকাটাই স্বাভাবিক,জনগনের জন্যতো কিছুই করেননি। আজীবন নিজেদের ভোগবিলাসীতায় জীবন পার করেছেন!! আরে মিয়া বায়েজিদ হোসেন দূঃখী মানুষের চোখের ভাষা বুঝতে পারে,গরীব মায়ের চোখের জল মুছিয়ে দিয়ে তার সন্তান হয়ে পাশে থাকতে জানে। আপনারা কি এগুলো করেছেন কখনো!? তাহলে জনপ্রিয়তা বায়েজিদের থাকবেনাতো আপনাদের থাকবে!? এই জনপ্রিয়তা কি মামলা দিয়ে রুখে দিতে পারবেন!? এই তরুণ অদম্য শক্তিকে কি থামিয়ে দেওয়া সম্ভব!? জাতির পিতার আদর্শে উজ্জীবীত ছাত্রনেতা থেকে জননেতা হয়ে উঠেআসা এই তারুণ্যকে এত সহজেই থামিয়ে দেওয়া যায়!? আরে মূর্খের দল বায়েজিদ হোসেন একদিন জনপ্রিয় হয়নি,আর এর সৃষ্টিও একদিনে না। এত সহজে একের পরে এক মিথ্যা মামলা দিয়ে বায়েজিদকে দাবিয়ে রাখা সম্ভব না!! আমরা এই মিথ্যা মামলার বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
Leave a Reply