নাজমুল হাসানঃ
এলাকার উন্নয়ন ও অপরাধ মাদক নির্মুলের উদ্দেশ্যে ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব কাজী মনিরুল ইসলাম মনু এলাকায় দীর্ঘদিন যাবত যাচাই বাছাই করে বিশিষ্ট নাগরিক ও দেশ প্রেমিকদের নিয়ে পুর্ব-পশ্চিম রহমতপুর উন্নয়ন ও শালিশ কমিটি গঠন করে দিয়েছেন।এলাকার বিশিষ্ট জনদের নিয়ে গঠিত এ শালিশ কমিটির নেতৃত্বে আতঙ্কিত হয়ে এলাকার কিছু মাদক সেবী দুস্কৃতিকারী,ভূমিদস্যুরা এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।তার এলাকার মাদক সেবীদের নেতৃত্বে আলাদা সংগঠন দাড় করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে।প্রতিদিন রহমতপুরের অলিগলিতে চলছে গোপন বৈঠক।তারা বিভিন্ন সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংসদ সদস্য কতৃক গঠিত কমিটির গন্যমান্য মুরুব্বীদের নামে কুৎসা রটনা সহ অপপ্রচার চালিয়ে আসছে।তাছারা এই কমিটিতে পেশাজীবী,চাকুরীজীবি,ব্যাবসায়ী ও বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের নেতৃবৃন্দদের অংশগ্রহন নিশ্চিত হওয়ায় জামাত বিএনপির লোকজন এটিকে তাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে নিয়ে ব্যাপক বিরোধীতা করছে। যে কারনে তাদের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে ব্যাবস্থা নেওয়া জরুরী হয়ে পড়েছে।পুর্ব-পশ্চিম রহমতপুর উন্নয়ন শালিশ কমিটির সভাপতি জয়নাল আবেদীন এবং সাধারন সম্পাদক শাহ ফয়সাল বলেন,এতদিন যাবত এলাকায় যারা মাদকের সাথে যুক্ত ছিলেন তাদের বিরুদ্ধে আমরা কাজ শুরু করে দিয়েছি,এ কারনে তারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।মাদক আজ সামাজিক ব্যাধি থেকে রাষ্ট্রীয় ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, দেশ ও জাতি বিধংসকারী মরণব্যাধি মাদক আজ সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছড়িয়ে পড়েছে। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে জঘন্য পাপাচার আর মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে একটি চরম অপরাধ। তাই এহেন ঘৃণ্য দ্রব্যের প্রস্তুতকারক, বিক্রি ও ব্যবহার রোধে চাই ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা।তাই এহেন ঘৃণ্য দ্রব্যের ব্যবহার ও প্রসার রোধ করা দরকার।তাই যত বাধাই আসুক মাদকের বিরুদ্ধে পুর্ব-পশ্চিম রহমতপুর উন্নয়ন ও শালিশ কমিটির কার্যক্রম অব্যাহত থকবে।
Leave a Reply