।।রাশেদ খান মিলন।।
তিনি শুধু একজন আইজিপি ই নয় তিনি বাংলাদেশের রত্ন
কথা,সময়,দিন আসে না ফিরে দ্বিতীয় কোন দিন।
যদি থাকে তার মানবিক সৃষ্টিশীল কর্মময় জীবনের আলোকচিত্র।সেই আলোকচিত্রগুলোর মাঝেই থাকেন তিনি হাজার হাজার বছর ধরে মানুষের মাঝে।ঠিক তেমন এক জন বতর্মান পুলিশের আইজিপি বেনজীর আহমেদ প্রতিদিন সৃষ্টি করে যাচ্ছেন তার কর্মকাণ্ডের মাঝেই প্রকাশ করছেন সাহস ও মানবিক পুলিশের নতুন এক আলোকিত আশার আলো তিনিই এক জন বাংলাদেশ।
দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, করোনাভাইরাসসহ প্রতিটি চ্যালেঞ্জ
মোকাবিলায় একের পর এক সাহসী ও সময়োপযোগী নির্দেশনা দিচ্ছেন বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ। অভিজ্ঞতা ও আধুনিকতাকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে নিচ্ছেন বাংলাদেশ পুলিশকে। এগুলোর মধ্যেই থেমে নেই তার নিজস্ব কার্যক্রম। অব্যাহত রেখেছেন সামাজিক ও মানবিক কাজ। চলমান পরিস্থিতিতে সাংবাদিক, মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্তসহ দুস্থদের নীরবে নিভৃতে সাহায্য করে যাচ্ছেন তিনি।
(গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি মানবিক সৃষ্টিশীল ভালোবাসা।)
সম্প্রতি মহামারি করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারানো দুই
সাংবাদিক দৈনিক সময়ের আলো পত্রিকার সিটি এডিটর হুমায়ুন কবীর খোকন ও সিনিয়র সাব-এডিটর মাহমুদুল হাকিম অপুর পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন ড. বেনজীর আহমেদ। তাদের পরিবারকে দুই লাখ টাকা করে আর্থিক অনুদান ও ঈদ উপহার দিয়েছেন তিনি।
পাশাপাশি করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুবরণকারী দৈনিক ভোরের কাগজের অপরাধবিষয়ক প্রতিবেদক আসলাম রহমানের পরিবারকেও দুই লাখ টাকা অনুদান দেন এ পুলিশপ্রধান।
(তিনি শুধুমাত্র পুলিশই নয় এক জন সময়ের মানবিক দানবীর)
সময়ের দানবীর ড. বেনজীর আহমেদ সামাজিকভাবে ও অনানুষ্ঠানিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার, শুভানুধ্যায়ী ও সাংবাদিক পরিবারের প্রতি তার উদারতা উৎসর্গ করে দিচ্ছেন
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নিহত সাংবাদিক পরিবারকে ঈদ উপহার হিসেবে চাল, ডাল, চিনি, সেমাইসহ মোট হ১১ কেজি সমপরিমাণ নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী পাঠিয়েছেন আইজিপি।
চলমান করোনাযুদ্ধে দেশের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ করে জীবন উৎসর্গ করেছেন ১৪ জন পুলিশ কর্মকর্তা। তাদেরকে পাঁচ লাখ টাকা, প্রত্যেকের বাড়িতে সাংবাদিকদের মতোই নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী, শাড়ি-পাঞ্জাবি ও ঈদের শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন আইজিপি।
পাশাপাশি করোনা আক্রান্ত পুলিশ সদস্যদের জন্য প্রাইভেট হাসপাতাল ভাড়া করাসহ নানা উদ্যোগ নিয়েছেন। কোয়ারেন্টাইনে ও আইসোলেশনে থাকা পুলিশ কর্মকর্তাদের খোঁজখবর রাখার জন্য পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে পরিদর্শন কমিটি তৈরি করেছেন। তাদের জন্য পাঠাচ্ছেন নিয়মিত ফলমূল ও পুষ্টিকর খাবার। এছাড়া করোনা পরিস্থিতিতে মাঠপর্যায়ে কর্মরত পুলিশ কর্মকর্তাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভিটামিন সি, ডি এবং জিংক ট্যাবলেট সরবরাহ করার মতো বিরল ঘটনার জন্ম দিয়েছেন ড. বেনজীর আহমেদ।
( বতর্মান সময়ের মাঠের কর্মরত অফিসার দের আলোকিত পথের দিশারী তিনি)কথা বলছেন এনামুল হক (ওসি)
বাংলাদেশ পুলিশের ডিএমপির মাঠের কর্মরত অফিসার ইনচার্স মুগদা থানা ও রামপুরা থানার দ্বাতীয় কর্মরত ছিলেন এনামুল হক( ওসি) তার সাথে কথা বলতে গেলে তিনি আমাদের কে বলেন।বাংলাদেশ পুলিশের বতর্মান সময়ের যে আলোকচিত্রগুলো প্রতি দিন মানবিক সৃষ্টিশীল কর্মময় পুলিশ কে দেখছেন তার নামই হলো এক কথায় আমাদের বর্তমান আইজিপি স্যার।স্বাধীনতার স্বপ্ন কে স্বাধীন ভাবে সাধারণ জনগণের কে যে সেবা দিয়ে প্রযোজন হয় আমাদের তার সব কিছুই আজ আমাদের কাছে আছে।এখন আর ব্রিটিশদের সেই পুলিশের সেই পুলিশ আর নেই।এখন যে পুলিশ দেখছে এইটায় হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা দের স্বপ্নের বাংলাদেশের পুলিশ।আমি গর্ববোধ করি যে আমার কর্মময় জীবনের স্যার কে পেয়েছি এবং জীবনের শেষ কর্মক্ষেত্র কে আমি স্যার যে আমাদের আলোকিত পথ দেখাছেন সেই পথকেই নিজের মাঝে সৃষ্টি করে আলোকিত করে যাব। , পুলিশকে শক্তিশালী বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি নানা ধরনের সামাজিক ও মানবিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে দিয়ে প্রতিদিনই নিজেকে সৃষ্টি করে যাচ্ছেন।
গত ১৫ এপ্রিল থেকে বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেলের (আইজিপি) দায়িত্ব পান তৎকালীন র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ। সপ্তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ১৯৮৮ সালে পুলিশ ক্যাডার হিসেবে যোগদানের মধ্যদিয়ে কর্মজীবন শুরু।
বাংলাদেশ পুলিশে বেনজীর আহমেদ একজন দক্ষ, পেশাদার, আধুনিক ও বিজ্ঞানমনষ্ক পুলিশ অফিসার হিসেবে পরিচিত। চাকরি জীবনে র্যাবের মহাপরিচালক, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার, পুলিশ সদর দফতরে ডিআইজি (প্রশাসন ও অপারেশন্স) ও ডিআইজি (ফিন্যান্স অ্যান্ড বাজেট) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। পাশাপাশি বেনজীর আহমেদ পুলিশ সুপার (এসপি) হিসেবে কিশোরগঞ্জ জেলায় দায়িত্ব পালন করেছেন।
ডিএমপি কমিশনার হিসেবে তিনি ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলন অত্যন্ত সাহসিকতা, বুদ্ধিমত্তা ও দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করেন। এছাড়া ২০১৩, ২০১৪ ও ২০১৫ সালের অগ্নি ও বোমা সন্ত্রাস পেশাদারিত্বের সঙ্গে দমন করেন এই পুলিশপ্রধান। বিশেষ করে ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত চার মাস ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে ভয়াবহ অগ্নি সন্ত্রাস, বোমা সন্ত্রাস ও পুলিশকে টার্গেট করে আক্রমণ অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে দমন করেন। নগরবাসীর জন্য ফরমালিনমুক্ত খাদ্যদ্রব্য নিশ্চিতের লক্ষ্যে ভেজালবিরোধী আন্দোলন শুরু করে সফলতা পান সাবেক এই র্যাব প্রধান।
তিনি বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের তিনবার সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।
পুলিশ সদর দফতরের ডিআইজি (প্রশাসন ও অপারেশন্স) হিসেবে প্রথম পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের কাঠামোগত সংস্কার শুরু করেন ড. বেনজীর আহমেদ। তার হাতে ধরেই যাত্রা শুরু পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের বর্তমান পুলিশ ইন্টারনাল ওভারসাইট (পিআইও) ইউনিট। পিআইও ইউনিট সৃষ্টির পর পুলিশ সদস্যদের বেশিরভাগ কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণের আওতায় এসেছে। ফলে পুলিশের সামগ্রিক কাজে অধিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি সামগ্রিক কার্যক্রমে গতি আসে।
বাংলাদেশে মানবিক পুলিশের সৃষ্টির ইতিহাসের মহানায়ক হয়ে বেঁচে থাকবেন ড.বেনজীর আহনেদ।
লেখকঃসাংবাদিক,কলামিস্ট।
Thank you Uncle for your valuable comments regards our new IGP sir. Thank you for such your lovely comments.