পিরোজপুর প্রতিনিধি:
পিরোজপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ জিয়াউল আহসান গাজী ওরফে জিয়া গাজী এর করা সাধারন ডায়রীর প্রতিবাদে পিরোজপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন যুবলীগের ১নং যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল আহসান জিয়া। মঙ্গলবার দুপুরে এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জিয়া বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে আমি গত ২ নভেম্বর সকাল ১০টায় যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লিখে ৩টি বিস্ময় সূচক চিহ্ন সম্বলিত একটি পোষ্ট দেই। এর কারন যুবলীগ গঠনতন্ত্রে সর্বশেষ ২০১২ সালে কেন্দ্রীয় কাউন্সিলে অনুমোদিত অনুচ্ছেদ ২৫ এর ধারা (ঙ) তে স্পষ্ট ভাবে উল্লেখ আছে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কোন সদস্য একই সঙ্গে একাধীক স্তরে কর্মকর্তা অথবা মূল সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ও তার অন্যান্য সহযোগী সংগঠন সমূহের কোন স্তরের কর্মকর্তা থাকতে পারবে না। দুইটি পদ গ্রহণকারী সদস্য ৩০দিনের মধ্যে অব্যহতি নিতে বাধ্য থাকবে। অন্যথায় সংগঠনের পদটি আপনা আপনি বাতিল হবে। এ ধারা অনুযায়ী জিয়াউল আহসান গাজী ২০১৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হওয়ায় যুবলীগের তার পদটি আপনা থেকেই বাতিল হয়ে যায়। এদিকে আমি যুবলীগের ১নম্বর যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক হওয়ায় দায়িত্ব নিয়মতান্ত্রীক ভাবে আমার উপরেই আসে। কিন্তু আমাকে কোন দায়িত্ব পালন করতে না দিয়ে জিয়া গাজী তার প্রভাব ও প্রতিপত্তির জোড়ে নিজের হাতেই সাধারন সম্পাদকের পোষ্টটি রাখেন। পুরো জেলা জুড়ে বিভিন্ন পর্যায়ের কমিটি গঠনে নিজের একাধীপত্য বিস্তার করেন। এতদিন মুখ বুঝেই ছিলাম। আমার ফেসবুকে বিশ্ময় প্রকাশ করার কারন এটাই। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সে (জিয়া গাজী) ২ নভেম্বর পিরোজপুর সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়রী করেন। সেখানে ফেসবুকে উল্লেখিত বিষয় ছাড়াও আমার বিরুদ্ধে মাদক সেবন ও ব্যবসার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগও করেন। যা আমার রাজনৈতিক ও পারিবারিক সম্মান বিনষ্টের সমতুল্য। যুবলীগের জিয়া আরও বলেন, এই জিয়া গাজী তার সাথে কারোর বিরোধ হলেই তিনি মাদকের হুমকি,মাদক দিয়ে ধরিয়ে দেয়ার ইতিহাসও এর আগে সৃষ্টি করেছেন। আমার বাবা হেমায়েত উদ্দিন মাতুব্বর একজন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। এ কারনে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আমাদের বসত বাড়ি পুড়িয়ে দেয়া হয়। পক্ষান্তরে এই জিয়া গাজীর চাচা মোসলেম মাওলানা মানবতা বিরোধী অপরাধে দন্ড প্রাপ্ত আসামী দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলার চার নম্বর আসামী এবং পাড়েরহাটের কুখ্যাত রাজাকার। জিয়া গাজী নিজে শিবিরের মদদদাতা। ইন্দুরকানি উপজেলার বালিপাড়া ইউনিয়ন শিবিরের সেক্রেটারি শামীমকে একই এলাকার যুবলীগের সাধারন সম্পদকের দায়িত্ব দেন। সে হয়তো পরিকল্পিত ভাবে আমাদের মতো ছাত্র জীবন থেকে রাজনীতি করা মাঠ পর্যায়ের নেতাদের ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে এমন অভিযোগ করেছেন। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি আমার নামে বাংলাদেশের কোথাও কোন থানা বা আদালতে মাদক সংক্রান্ত কোন অভিযোগ জীবনে কেউ করে নাই। এই লোকালয়েও কারো সাথে কোন খারাপ সম্পর্ক কেউ বলতে পারবে না। নাই কোন ব্যাংক ব্যালেন্স। দল থেকে ব্যক্তিগত কোন উপার্জন করি নাই। বরং দলের সার্থে অনেক টাকা ব্যয় করেছি। অপরদিকে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগকারি জিয়া গাজী হঠাৎ করে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ। আর সেই সম্পদ দিয়ে অন্যের অনিষ্ট করা তার ধর্মে পরিনত হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে পিরোজপুরের গনমাধ্যম ব্যক্তিবর্গ জিয়া উল আহসান গাজী (জিয়া গাজী) কে বার বার ফোন দিয়ে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে। কিন্তু তিনি ফোন রিসিভ করেন নাই।
এ বিষয়ে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক অ্যাডভোকেট হাকিম হাওলাদার বলেন, ফেসবুকের ছোট্ট বিষয়টি জিয়া গাজী আমাদের অবহিত করতে পারতো। সাধারন ডায়রী করা এবং মাদকাসক্তের বিষয়ে লেখাটা ঠিক হয়নি। জিয়ার বাবা আজন্ম আওয়ামীলীগ করে গেছেন। জিয়াও তাই।
We must stop the Anti- Liberation War evil Forces now
Otherwise we will be destroyed for ever! Joy Bangla ! JOI Bangabondhu ! Joyotu Sheikj Hasina !
The contents of the GD is highly objectionable,It is not al all a political languge rather full of hate speech which is defamation agaist my family member.Political issue must be faced by political language.But here I onserve tthat my brother has been attacked prsonallywith naststy worrd which no relevance with the issue.
I demand the wothdrawal of thiese filthy langauge with has defamed my brother and my family immediately
Or I will ne bound to the cpurt for justice.
Defamation case under ICT Act as well as for Tender Control corruption case should be filed wi th Anti- Corruption Commission.